নয়ন বাঙ্গালী ৩রা ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩ সালে এক মহা গুনবতী নারীর গর্ভে গুনবতী গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন এবং মিরপুরের বিহারী পল্লী তে বেড়ে উঠেন এই ক্ষুদে বাংগালি।
কৈশোর বয়স থেকেই এক সীমাহীন চ্যালেনজ নিয়ে চলতে চলতে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে কাজ করার অসীম সাহসী সংগঠক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেন।
শ্রেষ্ট সমাজ সংগঠক হিসেবে তিনি পান জাতীয় পদক , পেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর যুব পদক , রাষ্ট্রপতি থেকে স্বর্ন পদক , কমনওয়েলথ পদক ।
নিজেকে নয়ন বাংগালী সমাজ কর্মী হিসেবেই বরাবরই গডতে চেয়েছেন তাই প্রাতিষঠানিক ভাবেও মেধায় ও শিক্ষায় ঐ বিষয় টিকেই জোড দিয়েছেন অনেক । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ কর্ম বিভাগে স্নাতকাত্তর এ প্রথম শ্রেনীতে প্রথম স্হান অধিকার করে গবেষনা করতে চলে যান আমেরিকার ভার্জিনিয়ার লিবারটি ইউনিভার্সিটিতে যেখানে সামাজিক নেতৃত্ব বিষয়ে গবেষনা চালিয়ে যাচ্ছেন আজ প্রায় তিন বছর যাবত। আমেরিকার স্টেট ডিপারটমেনট থেকে তিনি পেয়েছেন সমাজ কর্মের লাইসেন্স তাই তাকে আন্তর্জাতিক সমাজ কর্মী হিসেবে বিশ্ব বাসী চেনেন ।
নয়ন বাঙ্গালী এখন সোস্যাল ওয়ারক পলিটিকস নামক একটি প্রকল্প উদ্ভাবন করেছেন যেখানে তিনি আমেরিকার একটি ছোট্ট শহরে তার প্রকল্প বাসতবায়নের কাজ হাতে নিয়েছেন – প্রকল্প টি হচ্ছে “প্রতিটি রাজনৈতিক দলের কর্মীরা দলে থেকে কি কি কাজ করতে হয় বুঝে উঠতে পারে না – দলে শুধু জাতীয় কর্মসূচী দেয় কিন্তু ব্যক্তিগত কোনো দিক নির্দেশনা বা কর্ম সূচী নির্ধারণ করে দেয় না । একজন ডাক্তার জানতে পারে তার আজ কি কাজ , প্রকৌশলী জানে , শিক্ষক জানে কিন্তু রাজনৈতিক দলের একজন কর্মীকে তার কি কি কাজ সারাদিন সাধারণত করতে হয় জিজ্ঞেস করলে সে বলতে পারে না তাই নয়ন বাংগালী এই প্রকল্প এর নাম দিয়েছে Social Work Politics . যে শহরে থাকেন সেই শহরের নাম world Cherry Capital তাই ঐ শহরের মেয়র তাকে রোল মডেল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন এবং তাকে Mayoral Proclamation দিয়েছেন ।
নয়ন বাঙ্গালী জাতীয় যুব নীতি প্রনয়ন এ সবচেয়ে বেশী ভূমিকা রেখেছেন । ২০০৩ সালে তৎকালীন প্রধান মন্ত্রীর নিকট আনুষ্ঠানিক প্রস্তাবনা সহ একটি যুব কার্যক্রম কে মূল ধারার কাজে নিয়ে আসার প্রচেষটা চালান । ১ কোটি দেশী যুবক আজ বিদেশে যারা দেশের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির জোগানদাতা । ১ জন যদি পরিবারের ১০ জন কে চালায় তাহলে দেশের দশ কোটি মানুষ কোনোনাকোনো ভাবে বিদেশের টাকা খেয়ে বেঁচে আছে কিন্তু দু:খজনক হলো বিদেশে দূতাবাস গূলো সবচেয়ে বড় বড় বদমাইশ ও পাচাটা তাবেদার কর্মচারী দের দখলে যাদের কোনো অনুভূতি আবেগ এই প্রবাসে থাকা হাড ভাংগা মানুষদের প্রতি নেই । তাই নয়ন বাঙ্গালী পরতিষটা করেছেন International Migrant Foundation । ২০২৫ সালে শুরু হবে প্রতি দেশে দেশে IMF office যা আমাদের embassy গূলোকে চোখে আংগুল দিয়ে দেখাবে তোমরা কি করছো আর IMF কি করছে।বিদেশের যুবকরা তারা একটি দেশের টিভি নামে টিভি চ্যানেল দিয়ে নিজেদের মতামত শেয়ার ও জীবন চলার পথ বাতলাবে একজন আরেকজনকে ।
নয়ন বাংগালী প্রতিষ্ঠা করেছে School of Leadership তার হাতেই গড়া দেশের সর্ব বৃহৎ সামাজিক যুব সংগঠন National Youth Forum . তিনিই বাংলাদেশে প্রথম প্রতি বছর চালু করেছেন Bangladesh Youth Parliaments. তাই তাকে দেশে সমাজ কর্মীরা বলে সামাজিক রাজনীতির জনক । তিনি চান বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দলের কর্মীরা আদর্শ সমাজ কর্মী হয়ে গড়ে উঠুক বেডে উঠুক তাহলেই সে আদর্শ নেতা হয়ে সমাজ সেরা করতে পারবে অন্যথায় সবাই মারামারি , দলাদলি , চাঁদাবাজি , টেন্ডার বাজি , মাদক সেবন ছাড়া এই গনডি থেকে বের হতে পারবে না ।
নয়ন বাংগালী সামাজিক নীতিমালা ও সামাজিক আইন নিয়ে কাজ করছেন । সমাজ কোন কোন আইনের ভিত্তিতে চলবে তার একটি বসতু নিষট মাস্টার প্ল্যান তৈরী করেছেন । বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট এর এই আইনজীবী নয়ন বাংগালি বিশ্ব দরবারে বাংগালী দের সামাজিক ভিত্তি নিশ্চিত করার জন্য ও অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রতিষটা করার জন্য দেশের বাইরেও কিভাবে বাংগালীরা সামাজিক নিরাপত্তা নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে তার জন্য ভূমিকা রাখছেন । তাই তো তা আমেরিকার সর্ব বৃহৎ বার আমেরিকান বার এসোসিয়েশন মানবাধিকার সংক্রান্ত কমিটিতে অন্তরভুক্ত করেন ও স্টেট বার অব ক্যলিফোরনিয়া তাকে ফরেন লিগ্যাল কনসালটেনট হিসেবে লাইসেন্স দিয়ে ঐদেশে practice করার সুযোগ দেন ।
বর্তমানে নয়ন বাংগালী বাংলাদেশ সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন যে প্রতিটি সমাজ কর্মীকে ডাক্তার , ইনি্জনিয়ার , আইনজীবীদের মতো মর্যাদা দিয়ে তাদের জন্য বোর্ড গঠন করে লাইসেন্স এর ব্যবস্হা করা কারন গোটা বিশ্বে তাই করে এবং এটাকে সবচেয়ে বড় পেশা হিসেবে মর্যাদা দেয়া হচ্ছে ।
Leave a Reply